ডলফিনরাও কথা বলে মানুষের মতো
সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ। মানুষরা একজন আরেকজনের সঙ্গে কথা বলে, ভাবের আদান-প্রদান করে। পশুপাখিও ভাবের আদান-প্রদান করে বটে, কিন্তু তার জন্য এরা কোনো ভাষা ব্যবহার করে বলে জানা ছিল না। তবে সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে নতুন তথ্য।
বিজ্ঞানীরা দুটি ডলফিনকে নিজেদের মধ্যে নাকি দিব্যি মানুষের মতো কথাবার্তা বলতে দেখেছেন। আর এ খবর আলোড়ন তৈরি করেছে বিশ্বজুড়ে। স্কাই নিউজ জানিয়েছে এ খবর।
ইউক্রেনের ইয়াশা আর ইয়ানা নামে দুটি বোটলনোজ ডলফিনের আচার ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ডলফিন দুটি নানা রকম অঙ্গভঙ্গি আর শিস দেওয়ার মাধ্যমে একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং যখন এদের মধ্যে একজন কোনো ‘কথা’ বলছে, অন্যজন সেটা মন দিয়ে শুনছে এবং তার পরে সেই মতো নিজের ‘উত্তর’ দিচ্ছে।
আর এই গোটা কথোপকথনের ব্যাপারটাও হয়েছে সম্পূর্ণ নিজস্ব পদ্ধতিতে। গবেষকরা এদের কোনোরকম আচার-আচরণে প্ররোচিত করেননি বা প্রশিক্ষণ দেননি।
গবেষকদলের প্রধান ড. রাইবোভের মতে, ‘ডলফিনগুলোর আচার-আচরণে একটি স্বতন্ত্র ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাষার অস্তিত্ব ফুটে উঠেছে। তারা নিজেদের শিস ও ভঙ্গিমার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বাক্য গঠন করতে সক্ষম হয়েছে, যা অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে পরিলক্ষিত হয় না।’
পানিতে থাকলেও ডলফিন কিন্তু আদতে স্তন্যপায়ী প্রাণী। এদের বুদ্ধিমত্তা বরাবরই অত্যন্ত উন্নত বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করে এসেছেন। কিন্তু এরা যে দিব্যি কথাবার্তাও চালাতে ওস্তাদ, তা এই প্রথম ধরতে পারলেন গবেষকরা। তবে ডলফিনদের ভাষার কোনো পাঠোদ্ধার করা আপাতত সম্ভব হয়নি।
ইউক্রেনের ইয়াশা আর ইয়ানা নামে দুটি বোটলনোজ ডলফিনের আচার ব্যবহার পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ডলফিন দুটি নানা রকম অঙ্গভঙ্গি আর শিস দেওয়ার মাধ্যমে একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করছে এবং যখন এদের মধ্যে একজন কোনো ‘কথা’ বলছে, অন্যজন সেটা মন দিয়ে শুনছে এবং তার পরে সেই মতো নিজের ‘উত্তর’ দিচ্ছে।
আর এই গোটা কথোপকথনের ব্যাপারটাও হয়েছে সম্পূর্ণ নিজস্ব পদ্ধতিতে। গবেষকরা এদের কোনোরকম আচার-আচরণে প্ররোচিত করেননি বা প্রশিক্ষণ দেননি।
গবেষকদলের প্রধান ড. রাইবোভের মতে, ‘ডলফিনগুলোর আচার-আচরণে একটি স্বতন্ত্র ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাষার অস্তিত্ব ফুটে উঠেছে। তারা নিজেদের শিস ও ভঙ্গিমার মাধ্যমে সম্পূর্ণ বাক্য গঠন করতে সক্ষম হয়েছে, যা অন্যান্য প্রাণীর মধ্যে পরিলক্ষিত হয় না।’
পানিতে থাকলেও ডলফিন কিন্তু আদতে স্তন্যপায়ী প্রাণী। এদের বুদ্ধিমত্তা বরাবরই অত্যন্ত উন্নত বলে বিজ্ঞানীরা ধারণা করে এসেছেন। কিন্তু এরা যে দিব্যি কথাবার্তাও চালাতে ওস্তাদ, তা এই প্রথম ধরতে পারলেন গবেষকরা। তবে ডলফিনদের ভাষার কোনো পাঠোদ্ধার করা আপাতত সম্ভব হয়নি।
No comments
Leave a comment to inspire us.