তিনটি জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম সম্পর্কে আলোচনা
এন্ড্রোয়েড
উইন্ডোজ ফোন
উপরের সমস্যা গুলোর সাথে তুলনা করতে গেলে উইন্ডোজ ফোন চরম সিকিউর, এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক বেশি টাইট। কিন্তু কোন বিষয় গুলো উইন্ডোজ ফোনকে এতোবেশি নিরাপদ বানায় চলুন তার উপর আলোকপাত করা যাক।
এর সবচাইতে বড় কারণ হচ্ছে, উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপ স্টোর অনেক বেশি টাইট এবং শিকলে বাঁধা, আপনার ফোনটি জেল ব্রেইক করা ছাড়া, ফোনে যেকোনো অ্যাপ অবশ্যই উইন্ডোজ স্টোর থেকেই ডাউনলোড করতে হবে। আপনি কোন তৃতীয়পক্ষ সোর্স থেকে অ্যাপ ইন্সটল করতে পারবেন না। যেহেতু শুধু বিশ্বস্ত সোর্স থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করার সুবিধা পান, তাই অপারেটিং সিস্টেম ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। তাছাড়া উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম স্যান্ড বক্স টেকনোলজি ব্যবহার করে; অর্থাৎ কোন অ্যাপ বাকী অপারেটিং সিস্টেমের কোন অংশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না যতোক্ষণ পর্যন্ত আপনি তার অনুমতি প্রদান না করবেন। কোন অ্যাপই এমন কোন সিস্টেম প্রসেস চালু করতে পারবে না, যেটা আপনার চোখে পড়বে না। তাই অ্যাপ কিছু করার চেষ্টা করলেও করতে পারবে না।
তবে এর মানে কিন্তু এটা নয় যে, উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপে ভালনেরাবিলিটি থাকতে পারেনা। তবে উইন্ডোজ নিয়মিত আপডেট প্রদান করার মাধ্যমে সিকিউরিটি প্যাঁচ ফিক্স করে দেয়। তাই সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবশ্যই আপনাকে উইন্ডোজ ফোন আপডেটেড রাখতে হবে। ম্যানুয়ালি সেটিং থেকে আপডেট করে নিতে পারেন আবার চাইলে স্বয়ংক্রিয় আপডেটও চালু করতে পারেন। উইন্ডোজ ফোনের আরেকটি ভালো দিক হচ্ছে, এর ব্যবহারকারী অনেক কম। আর কম ব্যবহারকারী ওয়ালা ওএস হ্যাকার দ্বারা টার্গেট অনেক কম হয়, আর সেটা আপনার জন্য অনেক ভালো। উইন্ডোজ ফোন এজন্য আপনাকে বুক ফুলে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা প্রদান করে, আর সারা উইন্ডোজ স্টোর খুঁজলেও এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম পাওয়া যায় না—কেনোনা এর কোন প্রয়োজনীয়তায় নেই।
উইন্ডোজ ফোনের আরেকটি বিশেষ ফিচার হচ্ছে, ডিভাইজ এনক্রিপশন। আপনার ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার পরেও আপনার ডাটা গুলো কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না। যদি কেউ সঠিক এনক্রিপশন কী প্রদান না করতে পারে, ডাটা গুলো কখনোই ডি-ক্রিপ্ট করা সম্ভব হবে না। সেটিংস থেকে আপনার ডিভাইজের জন্য সহজেই এনক্রিপশন চালু করতে পারেন।
এর সবচাইতে বড় কারণ হচ্ছে, উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপ স্টোর অনেক বেশি টাইট এবং শিকলে বাঁধা, আপনার ফোনটি জেল ব্রেইক করা ছাড়া, ফোনে যেকোনো অ্যাপ অবশ্যই উইন্ডোজ স্টোর থেকেই ডাউনলোড করতে হবে। আপনি কোন তৃতীয়পক্ষ সোর্স থেকে অ্যাপ ইন্সটল করতে পারবেন না। যেহেতু শুধু বিশ্বস্ত সোর্স থেকেই অ্যাপ ডাউনলোড করার সুবিধা পান, তাই অপারেটিং সিস্টেম ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কোন সুযোগ থাকে না। তাছাড়া উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম স্যান্ড বক্স টেকনোলজি ব্যবহার করে; অর্থাৎ কোন অ্যাপ বাকী অপারেটিং সিস্টেমের কোন অংশের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবে না যতোক্ষণ পর্যন্ত আপনি তার অনুমতি প্রদান না করবেন। কোন অ্যাপই এমন কোন সিস্টেম প্রসেস চালু করতে পারবে না, যেটা আপনার চোখে পড়বে না। তাই অ্যাপ কিছু করার চেষ্টা করলেও করতে পারবে না।
তবে এর মানে কিন্তু এটা নয় যে, উইন্ডোজ ফোনের অ্যাপে ভালনেরাবিলিটি থাকতে পারেনা। তবে উইন্ডোজ নিয়মিত আপডেট প্রদান করার মাধ্যমে সিকিউরিটি প্যাঁচ ফিক্স করে দেয়। তাই সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবশ্যই আপনাকে উইন্ডোজ ফোন আপডেটেড রাখতে হবে। ম্যানুয়ালি সেটিং থেকে আপডেট করে নিতে পারেন আবার চাইলে স্বয়ংক্রিয় আপডেটও চালু করতে পারেন। উইন্ডোজ ফোনের আরেকটি ভালো দিক হচ্ছে, এর ব্যবহারকারী অনেক কম। আর কম ব্যবহারকারী ওয়ালা ওএস হ্যাকার দ্বারা টার্গেট অনেক কম হয়, আর সেটা আপনার জন্য অনেক ভালো। উইন্ডোজ ফোন এজন্য আপনাকে বুক ফুলে নিরাপত্তা নিশ্চয়তা প্রদান করে, আর সারা উইন্ডোজ স্টোর খুঁজলেও এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম পাওয়া যায় না—কেনোনা এর কোন প্রয়োজনীয়তায় নেই।
উইন্ডোজ ফোনের আরেকটি বিশেষ ফিচার হচ্ছে, ডিভাইজ এনক্রিপশন। আপনার ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার পরেও আপনার ডাটা গুলো কেউ অ্যাক্সেস করতে পারবে না। যদি কেউ সঠিক এনক্রিপশন কী প্রদান না করতে পারে, ডাটা গুলো কখনোই ডি-ক্রিপ্ট করা সম্ভব হবে না। সেটিংস থেকে আপনার ডিভাইজের জন্য সহজেই এনক্রিপশন চালু করতে পারেন।
No comments
Leave a comment to inspire us.