গরু ঘাস খায় কিন্তু মানুষ ঘাস খায় না কেনো?
মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে যে গরু ঘাস খায়, কিন্তু মানুষ ঘাস খায়না কেন?
অনেকে বলতে পারেন এর কারণেই মানুষ ও গরুর মধ্যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। ঘাস তো প্রকৃতিরই সৃষ্টি। তাহলে মানুষ আলু খায় কিন্তু কেন ঘাস খায়না? আসুন জেনে নেই মূল ঘটনা।
উদ্ভিদ জগতের প্রধান দু’টি পলিস্যাকারাইড হল স্টার্চ বা শর্করা ও সেলুলোজ। উদ্ভিদ এ দুটি পলিস্যাকারাইড সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া দ্বারা প্রস্তুত করে থাকে।
এবার আসুন জেনে নিই স্টার্চ সম্পর্কে।
আমাদের খাদ্যের প্রধান উপাদান হল স্টার্চ। এবং স্টার্চের উৎস হল চাল, গম, ভূট্টা, গোল আলু ও বার্লি। আর সেলুলোজ!!!
উদ্ভিদ কোষের প্রাচীর সেলুলোজ দ্বারা গঠিত। উদ্ভিদ কাণ্ডের বেশিরভাগই সেলুলোজ। যেমনঃ ঘাস।
স্টার্চ ও সেলুলোজ উভয়েরই কাঠামোগত উপাদান হল D-গ্লুকোজ।
তবে সেলুলোজ প্রায় 300-3000 D-গ্লুকোজ একক β-গ্লাইকোসাইড বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে।
মানুষ যখন খাদ্য হিসেবে স্টার্চ জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে, তখন মানুষের পরিপাকতন্ত্রে নিঃসৃত এনজাইম স্টার্চ অণুর α-গ্লাইকোসাইড বন্ধন ভাঙতে পারে। ফলে মানুষ স্টার্চ হজম করতে পারে। কিন্তু সেলুলোজের (যেমনঃ ঘাস) β-গ্লাইকোসাইড বন্ধন ভাঙতে পারেনা। তাই মানুষ সেলুলোজ হজম করতে পারেনা।
অপরদিকে র্তণভোজী প্রাণী যেমনঃ গরু, ছাগল যখন সেলুলোজ গ্রহন করে, তাদের অন্তঃস্থ অণুজীব β-গ্লুকোসিডেন্স নামক এনজাইম দ্বারা সেলুলোজের β-গ্লাইকোসাইড বন্ধনকে ভাঙতে পারে। এজন্য তৃণভোজী প্রাণী সেলুলোজ (যেমনঃ ঘাস) হজম করতে পারে।
অনেকে বলতে পারেন এর কারণেই মানুষ ও গরুর মধ্যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। ঘাস তো প্রকৃতিরই সৃষ্টি। তাহলে মানুষ আলু খায় কিন্তু কেন ঘাস খায়না? আসুন জেনে নেই মূল ঘটনা।
উদ্ভিদ জগতের প্রধান দু’টি পলিস্যাকারাইড হল স্টার্চ বা শর্করা ও সেলুলোজ। উদ্ভিদ এ দুটি পলিস্যাকারাইড সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া দ্বারা প্রস্তুত করে থাকে।
এবার আসুন জেনে নিই স্টার্চ সম্পর্কে।
আমাদের খাদ্যের প্রধান উপাদান হল স্টার্চ। এবং স্টার্চের উৎস হল চাল, গম, ভূট্টা, গোল আলু ও বার্লি। আর সেলুলোজ!!!
উদ্ভিদ কোষের প্রাচীর সেলুলোজ দ্বারা গঠিত। উদ্ভিদ কাণ্ডের বেশিরভাগই সেলুলোজ। যেমনঃ ঘাস।
স্টার্চ ও সেলুলোজ উভয়েরই কাঠামোগত উপাদান হল D-গ্লুকোজ।
তবে সেলুলোজ প্রায় 300-3000 D-গ্লুকোজ একক β-গ্লাইকোসাইড বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে।
মানুষ যখন খাদ্য হিসেবে স্টার্চ জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে, তখন মানুষের পরিপাকতন্ত্রে নিঃসৃত এনজাইম স্টার্চ অণুর α-গ্লাইকোসাইড বন্ধন ভাঙতে পারে। ফলে মানুষ স্টার্চ হজম করতে পারে। কিন্তু সেলুলোজের (যেমনঃ ঘাস) β-গ্লাইকোসাইড বন্ধন ভাঙতে পারেনা। তাই মানুষ সেলুলোজ হজম করতে পারেনা।
অপরদিকে র্তণভোজী প্রাণী যেমনঃ গরু, ছাগল যখন সেলুলোজ গ্রহন করে, তাদের অন্তঃস্থ অণুজীব β-গ্লুকোসিডেন্স নামক এনজাইম দ্বারা সেলুলোজের β-গ্লাইকোসাইড বন্ধনকে ভাঙতে পারে। এজন্য তৃণভোজী প্রাণী সেলুলোজ (যেমনঃ ঘাস) হজম করতে পারে।
No comments
Leave a comment to inspire us.