রঙিন সাবান বা শ্যাম্পুর সাদা ফেনা হয় কেন?
বন্ধুরা তোমরা সবাই সাবান চেনো নিশ্চয়ই! বলো তো সাবান কী কী কাজে ব্যবহার করা হয়? অনেক কাজে। এই যেমন কাপড় পরিষ্কার, হাত পরিষ্কার এবং গোসল করা। একদম ঠিক বলেছো। জানো তো সাবান বিভিন্ন রঙের হয়। তোমরা যেটা গায়ে মেখে গোসল করো সেটা রঙিন সুগন্ধি সাবান। সাবানের রঙ আলাদা। এই ধরো লাল, নীল, বেগুনি, সাদা, গোলাপি, হলদে, সবুজ প্রভৃতি। সাবানের রঙ হরেক রকমের হলেও সব সাবানের ফেনার রঙ কিন্তু সাদা।
কেন? কারণ সাধারণভাবে বলতে গেলে সাবানের ফেনায় এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় বিভিন্ন রঙের সম্মিলিত উপস্থিতি। সাবানের ফেনা আসলে সাবানের নানা মাপের অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি। সাবানগোলা পানির কণার মধ্যে বাতাস যখন আটকে পড়ে, তখনই তা প্রায় গোলাকৃতি বুদবুদের আকার নেয়। সাবানগোলা পানির পৃষ্ঠটান কম হওয়ায় বাতাসভর্তি পানির গোলকের দেয়াল সহজেই প্রসারিত বা বিস্তৃত হয়। ওই দেয়ালের পুরুত্বের ওপর তার পৃষ্ঠদেশ থেকে রঙের সামান্য আভাস থাকলেও তা অত্যন্ত হালকা বা ফিকে দেখাবে। কিন্তু অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি সাবানের ফেনায় যখন সূর্যরশ্মি বা কৃত্রিম আলো পড়ে, তখন আলোক তরঙ্গ ওই বুদবুদ থেকে বিচ্ছুরিত হয়। বিচ্ছুরিত আলোকের রঙ বুদবুদের মাপের ওপর নির্ভরশীল। খুদে মাপগুলো যেমন বেগুনি-নীলাভ আলোর জন্য দায়ী, তেমনি যত বড় মাপের বুদবুদ হবে ততই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে দিকে বিচ্ছুরিত আলোর রঙ সরে যেতে থাকবে। অর্থাৎ সবুজ থেকে হলদে, তার থেকে লালের দিকেও। এই এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় প্রায় সব রঙ বর্তমান থাকে বলেই তাদের সম্মিলিত উপস্থিতি ফেনাকে সাদা করে তোলে। বিষয়টা বাসায় একটু পরীক্ষা করে দেখো।
কেন? কারণ সাধারণভাবে বলতে গেলে সাবানের ফেনায় এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় বিভিন্ন রঙের সম্মিলিত উপস্থিতি। সাবানের ফেনা আসলে সাবানের নানা মাপের অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি। সাবানগোলা পানির কণার মধ্যে বাতাস যখন আটকে পড়ে, তখনই তা প্রায় গোলাকৃতি বুদবুদের আকার নেয়। সাবানগোলা পানির পৃষ্ঠটান কম হওয়ায় বাতাসভর্তি পানির গোলকের দেয়াল সহজেই প্রসারিত বা বিস্তৃত হয়। ওই দেয়ালের পুরুত্বের ওপর তার পৃষ্ঠদেশ থেকে রঙের সামান্য আভাস থাকলেও তা অত্যন্ত হালকা বা ফিকে দেখাবে। কিন্তু অসংখ্য বুদবুদের সমষ্টি সাবানের ফেনায় যখন সূর্যরশ্মি বা কৃত্রিম আলো পড়ে, তখন আলোক তরঙ্গ ওই বুদবুদ থেকে বিচ্ছুরিত হয়। বিচ্ছুরিত আলোকের রঙ বুদবুদের মাপের ওপর নির্ভরশীল। খুদে মাপগুলো যেমন বেগুনি-নীলাভ আলোর জন্য দায়ী, তেমনি যত বড় মাপের বুদবুদ হবে ততই দীর্ঘতর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে দিকে বিচ্ছুরিত আলোর রঙ সরে যেতে থাকবে। অর্থাৎ সবুজ থেকে হলদে, তার থেকে লালের দিকেও। এই এলোমেলো তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে আলোয় প্রায় সব রঙ বর্তমান থাকে বলেই তাদের সম্মিলিত উপস্থিতি ফেনাকে সাদা করে তোলে। বিষয়টা বাসায় একটু পরীক্ষা করে দেখো।
No comments
Leave a comment to inspire us.