নকল চার্জার বুঝবেন কিভাবে?
অনলাইন থেকে নকল ইলেকট্রিক গেজেট কেনা নিয়ে একটি সমীক্ষা চালানো হয়েছিল।এতে জানা গেছে, চারশ’ নকল চার্জারের মধ্যে মাত্র তিনটিতে বৈদ্যুতিক শক ঠেকাতে যথেষ্ট প্রতিরোধোক ব্যবহার করা হয়।যার ফলে চার্জার ব্যবহারকারীর অনেকে মারাত্মক ঝুঁকিতে আছেন বলে সতর্ক করেছেন তদন্তকারীরা।অ্যামাজনে এই সময়ে ‘নকল’ গেজেট বিক্রির ‘হিড়িক’ পড়েছে বলে অ্যাপলের পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়, এর পর থেকে এই পরীক্ষা চালানো হয় বলে জানা গিয়েছে।
যেভাবে চিনবেন ঝুঁকিপূর্ণ নকল চার্জার
প্লাগ পিন:
কোনো সকেটে সুইচ চালু করে আর প্লাগটি কোনো ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্ট না করে, প্লাগের পিন সকেটে ঢুকানোর পর যদি দেখা যায় তা সঠিকভাবে খাপ খাচ্ছে না, তাহলে পিনগুলো ভুল আকারে বানানো হয়েছে বলে ধরা যেতে পারে। পিন-এর ধার আর চার্জারের ধারের মধ্যে অন্তত ৯.৫ মিলিমিটার জায়গা থাকতে হবে।
মার্কিং:
উৎপাদনকারী সংস্থাটির ব্র্যান্ড নাম বা লোগো, মডেল, ব্যাচ নাম্বার আর নিরাপত্তা নির্দেশক চিহ্ন যাচাই করতে হবে। যদিও এগুলো সহজেই নকল করা যায়, তা নিয়েও সতর্ক থাকতে হবে।
সতর্কতা ও নির্দেশনা:
ইউজারদের নির্দেশনায় শর্ত আর ব্যবহারের নীতিমালা দেওয়া থাকতে হবে।এগুলোর মধ্যে কীভাবে নিরাপদে চার্জার ব্যবহার করতে হবে- এমন নিরাপত্তামূলক নির্দেশনা ও ব্যবহার শেষে তা নষ্ট করার উপায় বলা থাকতে হবে।
No comments
Leave a comment to inspire us.